Chottogram Special Mejban Beef

This Chottogram Special Mejban Beef is that much extra special because this recipe was voluntarily submitted by one of the community members. The story today is also her own words. Give it a read and you will understand how much she pours her heart into the words and the dish itself. Hope you enjoy reading her sweet sentiments associated with this dish as much as you enjoy the Mejban itself.

Contributor’s Words  

First, I will cut the meat into pieces and wash them thoroughly. Then, I will leave the 5 kg of meat in a strainer for about half an hour to allow the water to drain out a bit. After that, I will place all the meat into a pot to start cooking.

Next, I will begin adding the ingredients one by one: finely chop 4-5 large onions, gradually add 4-5 tablespoons of garlic paste, and about 4 tablespoons of ginger paste. Then come the spices: 2 tablespoons of chili powder, 1 tablespoon of turmeric powder, 4 tablespoons of cumin powder, 2 tablespoons of coriander powder, 2 tablespoons of salt, and 1 tablespoon of garam masala. I’ll also add 5-6 bay leaves, 4-5 sticks of cinnamon, and 6-7 cardamoms.

I will grind 1 nutmeg and 4-5 pieces of mace, either together or separately. Additionally, I’ll use the Mezbani beef spice packet for flavor—about 4 tablespoons from half the packet—but this is optional since we already have it.

Finally, mustard oil is the key to an authentic taste, so I’ll add 2 cups for 5 kg of meat. I will mix everything well, either by hand or with a spoon, then cover the pot and place it on the stove. After 15-20 minutes, we’ll uncover the pot and stir the meat, remembering not to add water since the meat will release its own juices.

Every 15-20 minutes, we’ll check and stir the meat. Once the water is fully absorbed and the meat is tender, we will add 2-3 cups of water. When it boils, we’ll adjust the salt if needed. Once the meat becomes tender, I’ll add a teaspoon of ghee on top for extra flavor.

And that’s it! Our Mejban beef is ready, a beloved dish from Chittagong, often served at feasts. Thinking about it takes me back to my childhood memories.

When I was in 6th or 7th grade, I remember that whenever someone passed away in the neighborhood, after four days, they would always send food to every house, and Mejban beef was always served with plain rice. As soon as my mom opened the packet, I would stand with a plate in hand, so eager to eat because it tasted so amazing!

I still can’t find words to explain the contentment I found in that food, especially the Mejban. My sister and I would always compete to finish the beef with hot rice. Whenever the doorbell rang after two days, I would rush to see if someone was bringing meat again.

And if it happened to rain on that day—imagine your favorite food with beautiful weather! I would always tell my friends that no matter what else they missed, never miss a Mejban feast.

Another favorite of mine is beef with chickpeas (beef with daal), which I will share another day. For today, I’ll stop here. Insha’Allah, you will love the Mezban beef as much as I do!

After getting married, I always enjoyed surprising my husband by cooking new dishes. He would compliment me, saying, “Your cooking is so delicious; no one else cooks like you.” That’s the best compliment for me.

So I always try to prepare new dishes to surprise my two sons and their father.

I used to see my mom always preparing food for my dad and waiting for him to come home from the office so they could eat lunch together in the afternoon. My mom never ate first; she always waited for my dad. I found that so lovely, and that’s why, even after 12 years of marriage, I still wait for my husband so we can have dinner together.

But there’s one more thing. If we ever have a small argument, I don’t bother waiting for him, I just have my meal early.

Bangla

মেজবানের গরুর মাংসের রান্নার কথাগুলো বলতে গিয়ে আমার ছোটবেলার একটা কথা মনে পড়ে গেল😂

সেটা হলো যখন খুব ছোট ছিলাম আমার মনে আছে আমি তখন ক্লাস সিক্স সেভেনে পড়তাম তখন আমাদের বাসায় যখন আশেপাশে কেউ মারা যেত প্রতিবেশীরা-

চারদিন পরেই আসতো খাবারগুলা সব সময় , তারপর সাদা ভাতের সাথে আসতো মেজবানি গরুর মাংসের সবার বাড়িতে বাড়িতে। যখনই প্যাকেটটা আমার আম্মু খুলতো আমি মনে হয় প্লেট নিয়ে এসে ধরে দাঁড়িয়ে থাকতাম মানে এত মজা মনে হত – আমার কাছে, ওই খাবারটা ওই মাংসটার মধ্যে এখনো যে কি মজা লেগে আছে সেটা না খেলে বুঝানো যাবে না। আমরা দুবোন সব সময় খুব কম্পিটিশন করে মাংসটা খেয়ে ফেলতাম সাদা গরম ভাতের সাথে ।। আবার দুইদিন পরে যখনই কেউ বেল বাজা তো বাসার মনে হতো আবারও মনে হয় কেউ মাংস দিতে এসেছে আমি দৌড়ে চলে যেতাম।

আর ভাগ্যক্রমে যদি ওই দিন বৃষ্টি থাকতো বুঝতেই পারছেন প্রিয় খাবার তার উপর এত সুন্দর ওয়েদার.. আর আমি আমার ফ্রেন্ডদেরকে অলটাইম রিকোয়েস্ট করতাম যত কিছুই মিস করো মেজবানের দাওয়াত কিন্তু কখনোই মিস করবা না.

আরেকটা ফেভারিট খাবার হচ্ছে গরুর মাংসের সাথে বুটের ডাল , ওটা আরেকদিন শেয়ার করবো আমি। আজ তাহলে এতোটুকুই থাক ইনশাআল্লাহ পরে কোন এক সময় কথা হবে অন্য আরেকটি রেসিপি নিয়ে।

আর আমি বিয়ে হবার পর থেকেই আমার হাজব্যান্ড কে সারপ্রাইজ দেয়ার জন্য সব সময় নতুন নতুন খাবার গুলো রান্না করতে খুব মজা পেতাম, আমার হাজব্যান্ড যখন খেয়ে বলতো অসম্ভব মজা হয়েছে তোমার হাতের রান্নার মত আর কারো রান্নাই হয় না এটা হচ্ছে আমার জন্য বেস্ট কমপ্লিমেন্ট।

তাই আমি চেষ্টা করি নতুন নতুন কিছু বাসায় রেডি করে সারপ্রাইজ দেওয়ার আমার দুইটা ছেলে আছে ওদেরকে আর তার বাবাকে ।

Bonus: আমার মাকে দেখতাম সব সময় আমার আব্বুর জন্য খাবার দাবার রেডি করে বসে থাকতো ।আর আব্বু অফিস থেকে যখন আসতো একসাথে বসে দুজন দুপুরের খাবার খেতেন বিকাল বেলা, আম্মু কখনো আগে খেত না সব সময় আব্বুর জন্য ওয়েট করত। আর এই জিনিসটা আমার এত ভালো লাগতো আর সেজন্যই আজকে বারোটা বছর আমার বিবাহিত জীবনে একই স্টাইলে আমি সব সময় আমার হাজবেন্ডের জন্য অপেক্ষা করি একসাথে ডিনার করি.

হ্যাঁ এখানে আরেকটা কথা আছে। যেদিন আবার একটু ঝগড়াঝাঁটি হয় আমি বাবা আগেভাগে খেয়ে বসে থাকি ।